Breaking News
Loading...
Sunday, April 10, 2011

চলুন শিখি হিন্দু ধর্ম.............

12:35 PM
===============================================
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি জগতসমুহের পালনকর্তা।


"গণেষের জন্মের কথা মহাভরতের কোন জায়গায় উল্লেখ নাই। গণেষ কি করে পার্বতীর (উমা, দূর্গা) সন্তান হল সে বিষয়েও মহাভারতে কিছু বলা নাই। তবে পুরাণে গণেষের জন্মের নানাবিধ বৃত্তান্ত পাওয়া যায়। শিব পুরাণে বলা হযেছে, মহামায়া দূর্গা (পার্বতী) মহাদেব শিবের কাছে সন্তান কামনা করলে শিব পুত্র উৎপাদনে অস্বীকৃতি জানান। কারণ মহাদেব শিব যেমন তেজস্বী ছিলেন, মহামায়া পার্বতীও তেমনি তেজস্বেনী ছিলেন।
তাই তাদের মিলনে উৎপন্ন সন্তান হবে অধিক তেস্বজী আর সে তেজে তিভুবন ভস্ম হয়ে যাবে। তাই অন্যান্য দেবতারা মহাদেবকে পার্বতীর সাথে মিলিত হতে বারণ করেন। ত্রিজগতের কল্যানের কথা ভেবে মহাদেবও সন্তান উৎপাদন থেকে বিরত থাকলেন। কিন্তু মহামায়া পার্বতী আপন
সন্তানলাভে বঞ্চিত হয়ে ঐসব দেবতাদেরকে অভিশাপ দিলেন। এরপর মহামায়া দূর্গা নিজেই জলের পাক থেকে গণেশকে সৃষ্টি করেছিলেন। আবার কিছু কিছু গ্রন্থ বর্ণনা করেছে, মহামায়া দূর্গা নিজ দেহের ঘমর্াক্ত থেকে গণেষ কে সৃষ্টি করলেন। "

"গণেষের মাথা কি করে হাতির মাথা হল। এ নিয়ে অনেক গল্প-কথা আছে ধর্মীয় গ্রন্থ গুলোতে। কথিত আছেঃ মা দূর্গা বালক গণেষকে সৃষ্টি করলেন এবং তাকে দায়িত্ব দিলেন যে, যখন তিনি স্নান (গোসল) করবেন তখন কেউ যেন বাড়িতে প্রবেশ করতে না পারে। গণেষ তার দায়িত্ব পালনে ব্রত হলেন। এমতাবস্থায় ভগবান শিব বাড়ি ফিরলেন এবং গণেষ কর্তৃক বাধা প্রাপ্ত হলেন। ভগবান বাধাপ্রাপ্ত হয়ে রাগে বিহ্বল হয়ে পড়লেন। এক কোপে গণেষের ধর থেকে মাথাটা বিচ্ছিন্ন করে দিলেন। কিন্তু পরক্ষণে ভাবলেন, একজন ভগবান হিসেবে এমন ব্যবহার- অপ্রত্যাশিত। সকল জীবের মধ্যে সম-অধিকার প্রতিষ্ঠা করাই ভগবানের কাজ। তাই তিনি গণেষের মৃত দেহে আবার প্রাণের সঞ্চার কররেন-হাতির মাথা জুড়ে দিয়ে।"
(সূত্রঃ সনাতন সোসাইটি ডটকম এবং মহাভরতের চরিতাবলী, সূর্যদাস গুপ্ত)

- যে ভগবান ছিন্নমুন্ড গনেষের গর্দানে হাতির মাথা জুড়িয়ে দিয়ে প্রাণের সঞ্চার করতে পারেন, সে ভগবানকে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মডেল বলা যেতে পারে। কিন্তু আমার ভবনা একটাই, এমন কাজ ভগবান কি করে করলেন? মানুষের গর্দানের তার গুলোর সাথে হাতির তারগুলো কিভাবে জোড়া দিয়েছিলেন? তাছাড়া, হাতির লম্বানাসিকাসহ মাথাটার দৈর্ঘ্য- ব্যাস-বাসার্ধ্য শিশুর মাথার চাইতে নিশ্চয় কিঞ্চিত ছোট্ট নয় আবার সমানও নয়! সেই যদি সম্ভব হত তবে আজ বিজ্ঞান মন্ডুছিন্ন ব্যক্তিদের অনুরোধে ভগবান শিবের নিকট প্রশিক্ষন গ্রহণ করতেন। এর চাইতে ছিন্নকৃত মন্ডুটাই জুড়ে দেওয়া ভগবানের জন্য সহোজ ছিল নাকি?

- যে শিব নিজের স্ত্রীকে সন্তান দিতে অক্ষমতা প্রকাশ করে, স্বয়ং পতি থাকতে পার্বতীকে নিজ দেহের ঘর্মাক্ত থেকে সন্তান সৃষ্টি করতে হয়; সেই অক্ষম দেবতার লিঙ্গ পুজা করে আদৌ কি সন্তান লাভ করা যায়? - ধরে নিলাম ভগবান সৃষ্টির প্রতি করুণা করে সন্তান জন্ম দেবার জন্য মহামায়া দেবীর সাথে মিলিত হননি; কিন্তু এতগুলো ভগবান মিলে কেন পারলেন না তাদের সৃষ্ট ত্রিজগতকে রক্ষা করতে? একজন ভগবান তার স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকলেই যে ত্রিভুবন নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যায়; সেখানে ৩৬০ জন ভগবান মিলে কেন সেই কাজটি করতে পারলেন না? কেন অপর ভগবানের এবং ভগবান পত্নীর মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করতে হল?

আমি ভেবে পাই না, এরপরও কেন শিব লিঙ্গের পুজা করা হয়। হয়ত শিব সম্পর্কে পদ্ম পূরাণের এই সব অলৌকিক কাহিনীর জন্যেই...। রাধানাথ রায় চৌধুরীর পদ্মপুরাণের ভূমিকায় বলা আছেঃ

"একদিন পুষ্পবনে গিয়ে শিব শ্রীফল দেখে মুগ্ধ হলেন। সেই ফল ভক্ষণ করার পর শিবের অঙ্গ কামানলে দগ্ধ হতে লাগল। তিনি বাহ্য জ্ঞানশুন্য হয়ে পড়লেন। সেই সময়ে তার বীর্যপাত হল। বজ্রমুষ্টিতে ধরে সেই বীর্য তিনি পদ্মবনে নিক্ষেপ করলেন।"
"সেই বীর্য হতে জন্মগ্রহণ করলেন এক অপরুপ সুন্দরী কন্যা। তার নাম হল পদ্মবতী।"
"সহসা শিবের বীর্য মাটিতে পড়ে এক কন্যার জন্ম হল যার নাম নেতা।"

(পদ্ম পুরাণঃ রাধানাথ রায় চৌধুরী, প্রকাশক- শ্রীঅরুণচন্দ্র মজুমদার, দেব সাহিত্য কুটীর প্রাইভেট লিমিটেড, ২১ ঝামাপুকুর লেন, কলিকাতা-৯, পৃষ্ঠা নং-১১)

- পদ্মবতী, শিব ও পার্বতীর কাছে সন্তানের পরিচয় দিলে তারা অস্বীকার করেন। কিন্তু কেন? ভগবান কি জগতের সকল বিষয় সম্পর্কে পরিজ্ঞাত ছিলেন না। তিনি কি জানতেন না তার সহসা স্খলিত বীর্য থেকে পদ্মবতীর ও নেতার জন্ম হবে? তাহলে পদ্মবতীকে সন্তান হিসেবে অস্বীকার করার কারণ কি হতে পারে?
- স্ত্রীলিঙ্গ ছাড়া কেবলমাত্র পুরুষের বীর্যেই জন্ম লাভ করল পদ্মবতী ও নেতা। এ পর্যায়ে নিশ্চয় বলবেন না মহাদেব শিব- নারী ছিলেন। অথবা তিনি নারী-পুরুষ উভয়ের বীর্য ধারণ করেছিলেন। সেই যাই হোক, জীনতত্ত্বের জনক গ্রেগর যোহান ম্যান্ডেলা শিবের সমসাময়িক সময়ে আসলে নিশ্চয় মহাদেব শিবের উপর বিশেষ গবেষণা চালানোর পর জেনেটিক্সের সূত্র গুলো প্রকাশ করতেন। আর বেঁচে থাকলে হয়ত মহাদেব শিবকে মন্ত্র বলে তুষ্ট করে তার নিকট প্রকট, প্রচ্ছন্ন জীনের পাশাপাশি শিব আবিষকৃত নতুন 'শিবজীনের' শিক্ষা গ্রহণ করতেন।

- গ্রেগর যোহান ম্যান্ডেলা দুইটি ভিন্ন ভিন্ন জীনের (শুটনো + ডিম্বানু) কথা
বলেছিলেন। একটি পুং লিঙ্গ এবং অপরটি স্ত্রী লিঙ্গ থেকে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু শিব যিনি সৃষ্টিকর্তা নন, যাকে বলা হয় জগতের সংহারকর্তা। জগতের সমুদয় বস্তুর (জড়-জীব, প্রাণী-অপ্রাণী) সৃষ্টিকর্তা হলেন ব্রহ্মা। জগতের তাবত বস্তুর পালনকর্তা হলেন বিষ্ণু। তাহলে শিব কিভাবে নিজ দেহ হতে সহসা স্খলিত বীর্য থেকে মানুষ সৃষ্টি করলেন? এ পর্যায়ে মহাদেব শিবকে আধুনিক জেনেটিক্সের জনকও বলা যেতে পারে।
যে দেবতার বীর্যে সহসা পদ্মবতী ও নেতার জন্ম হয়, সেই মহান দেবতার লিঙ্গ পুজা করলে সন্তান পাওয়ার সম্ভাবনা তো থাকবেই? আর এ জন্যেই হয়ত নিঃসন্তান নারীরা শিব লিঙ্গের পুজা করে, শিব মহা রাত্রি যাপন করে। তাছাড়া ব্রহ্ম বৈবর্ত্ত পুরাণের বিধান মতে যে ভগবান বিষ্ণু ও মহাদেব শিবের লিঙ্গ পূজা করবে না সে নির্দ্বিধায় ব্রহ্মহত্যা পাপে পাপিষ্ঠ হয়। আর ধর্মে পাপের মধ্যে সবচাইতে গুরুতর পাপ হল ব্রহ্মহত্যা পাপ। এ সম্পর্কে ব্রহ্ম বৈবর্ত্ত পুরাণের প্রকৃতিখন্ডের অষ্টাবিংশ অধ্যায়ের ২০৩ নং পৃষ্ঠায় বর্ণিত আছে-

বিষ্ণু আর শিবলিঙ্গে পূজা নাহি করে।
ব্রহ্মহত্যা-পাপী হয় পৃথিবী-ভিতরে \\

(ব্রহ্ম বৈবর্ত্ত পুরাণ, প্রকৃতিখন্ড, পৃষ্ঠা -২০৩, অনুবাাদক - সুবোধচন্দ্র মজুমদার, প্রকাশক- শ্রীঅরুণচন্দ্র মজুমদার, দেব সাহিত্য কুটীর প্রাইভেট লিমিটেড, ২১ ঝামাপুকুর লেন, কলিকাতা-৯)

ব্রহ্ম বৈবর্ত্ত পুরাণ মতে কেবল মহাদেব শিবের লিঙ্গ নয় বরং ভগবান বিষ্ণুর লিঙ্গ পূজাও ধর্মের বিধান।

সূত্রঃ "ভ- তে ভগবান, ল- তে লীলা" লেখকঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
http://www.oneallah.org/books.php
================================================
আমার মন্তব্যঃ আল্লাহ কোরআনে বলেছেন,
সূরা নাজম-২৩> (দেবী দূর্গা, গনেশ ইত্যাদি মুর্তির ব্যাপারে) এগুলো কতক নাম বৈকি যা তোমরা ও তোমাদের পূর্বপুরুষগণ রেখেছে। এর সমর্থনে আল্লাহ কোন দলিল নাজিল করেন নাই। তারা অনুমান ও মনবাসনার অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার নিকট থেকে পথ নির্দেশ এসেছে।

সূরা আরাফ-১৫৮> (হে মোহাম্মদ) বলে দাও, হে মানবমন্ডলী, তোমাদের সবার প্রতি আমি সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর প্রেরিত বার্তাবাহক। একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কারো প্রার্থনা নয়। তিনি জীবন ও মৃতু্ দান করেন। সুতরাং তোমরা সবাই বিশ্বাস স্থাপন করো আল্লাহর উপর, তার বার্তাবাহক রাসুলের উপর। যিনি বিশ্বাস রাখের আল্লাহর উপর ও তার প্রেরিত সকল (অতীত) গ্রন্থসমূহের বাণীর উপর, তার অনুসরণ কর যাতে সরলপথ প্রাপ্ত হও।

সূরা লোকমান-২১> যখন তাদের কে বলা হয়, আল্লাহ যা নাজিল করেছেন তার দিকে এসো , তখন তারা বলে আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের যে বিষয়ের উপর পেয়েছি তারই অনুসরণ করবো। (আল্লাহ বলছেন) শয়তান যদি তাদেরকে জাহান্নামের দিকে দাওয়াত দেয় তবুও কি?
============================================
তিনিই হলেন নবী মোহাম্মদ সাঃ যার কথা আছে বেশীর ভাগ ধর্মগ্রন্থ তে।
যেমনঃ-
“লিঙ্গচ্ছেদী শিখাহীনঃ শ্মশ্র“ধারী সে দূষকঃ।
উচ্চালাপী সর্বভক্ষী ভবিষ্যতি জমোমম \২৫\
বিনা কৌলংচ পশবস্তেষাং ভক্ষ্যা মতা মম।
মুসলেনৈব সংস্কারঃ কুশৈরিব ভবিষ্যতি \২৬\
তম্মান্মুসলবন্তো হি জাতয়ো ধম্মর্ দূষকাঃ।
ইতি পৈশাচধমশ্চ ভবিষ্যতি ময়াকৃতঃ ।২৭\”
(ভবিষ্য পরুণ\ শো− কঃ ১০-২৭।)

অথর্ঃ “ আমার অনুসরণকারী লিঙ্গের ত্বকছেদন (খতনা) করিবে। সে শিখাহীন
(মাথায় টিকিহীন) ও দাড়ি বিশিষ্ট হইবে; সে এক বিপ−ব আনয়ন করিবে। সে
উচ্চস্বরে প্রার্থনা ধ্বনি (আজান) করিবে। সে সবর্ প্রকার ভক্ষ্যদ্রব্য (হালাল দ্রব্য)
আহার করিবে; সে শূকর মাংস ভক্ষণ করিবে না। সে তণৃ লতা দ্বারা পূত পবিত্র
হইবে। ধর্মদ্রোহী জাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিয়া সে মুসলমান নামে পরিচিত হইবে।
আমার দ্বারা এই মাংসহারীদের ধমর্ স্থাপিত হইবে।”
============================================

“হোতার মিন্দ্রো হোতার মিন্দ্রো মহাসুরিন্দ্রাঃ ।
অলে−া জ্যেষ্ঠং শ্রেষ্ঠং পরমং পণূ র্ং ব্যক্ষণং অল−াম।
অলে−া রসূল মহামদ রকং বরস্য অলে−া অল−াম।
আদল−াং বুকমেকং অল−াবুকংল−ান লিখার্তকম।”
(অলো− পনিষদের সপ্তম পরিচ্ছেদ)

অর্থঃ “দেবাতাদের রাজা আল্লাহ আদি ও সকলের বড় ইন্দ্রের শুরু। আল্লাহ পণূর্
ব্রক্ষ্মা; মোহাম্মদ আল্লাহর রুসূল পরম বরনীয়, আল্লাহই আল্লাহ। তাঁর অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ
আর কেহ নেই। আল্লাহ অক্ষয়, অব্যয়, স্বয়ম্ভু।
============================================

কুন্তাপ সুক্তে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) সম্পকের্ বলা হয়েছে ঃ
“ইদং জন্য উপশ্র“ত নরাশংস স্তবিষ্যতে ষষ্টি সহস্রা নবতিং চ কৌরম অরুষমেষ ু
দদ্মহে”

অথর্ঃ “হে লোক সকল! মনোযোগ সহকারে শ্রবণ কর, ‘প্রশংসিত জন’ লোকদের
মধ্য থেকে উত্থিত হবেন। আমরা পলাতককে ৬০,০৯০ জনের মধ্যে পেলাম।”

============================================

এখানে বলা হচ্ছে নরাশংস অর্থাৎ প্রশংসিত ব্যক্তির কথা। যিনি ষাট হাজার মানুষের
মধ্যে অন্যতম হবেন। যিনি দশ সহস ্র মানুষ নিয়ে রাজ্য বিজয় করবেন। বেদ যে
নরাশংসের কথা উলেখ− করেছে তিনি আর কেউ নন তিনি হলেন মানবতার নবী
মুহাম্মদ (স)। ঈসায়ী ৬৩০ মুহাম্মদ (স) যখন মক্কা বিজয় করলেন তখন তার
সৈন্য সংখ্যা ছিল দশ হাজার। আর তিনি যখন মক্কা বিজয় করেন তখন মক্কার
লোকসংখ্যা ছিল ষাট হাজার জন। আর তিনি পালাতকও ছিলেন। এখানে হিজরত
শব্দের পরিবতের্ পলাতক শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। মানবতার নবী আরবের
পৌত্তলিকদের অত্যাচারে জন্মভূমি মক্কা ত্যাগ করে মদীনায় হিজরত করেছিলেন।

যারা নিজেদের হিন্দু দাবী করে মুলত তাদেরই উচিত নবী মোহাম্মদ সাঃ কে মেনে নেওয়া, অনুসরণ করা। আর যেই হিন্দু মোহাম্মদ সাঃ কে অপমান করে সে যেন নিজের ধর্মগ্রন্থকেই অপমান করে।

আল্রাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন। আমীন

লিখেছেনঃ Abdullah Arif Muslim


4 comments:

  1. ARE YOU ANTI HINDU?

    LORD SHIVA(VISHNU) IS THE MASTER OF UNIVERSE


    FOR YOUR KIND INFORMATION READ VAGBAT GITA,
    IF YOU ALREADY READ KORAN SHARIF

    ReplyDelete
    Replies
    1. না ভাই, সত্য পথে আহ্বান কারী।

      Delete
  2. SubhanAllah admin bro................

    nice post. by allah bless you

    ReplyDelete

 
Toggle Footer